top of page
Search

বাসন্তী পুজোর ইতিহাস এবং মাহাত্ম্য.. সঙ্গে বর্ষবরণে ১৫ টি দইয়ের রেসিপি..

জানেন‌ কী কীভাবে শুরু হয়েছিল বাসন্তী পুজোর? কেন করবেন এই পুজো? জেনে নিন এর ইতিহাস এবং মাহাত্ম্য..




চৈত্র নবরাত্রি:

সনাতন ধর্মে চৈত্র নবরাত্রির বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। অবাঙালিদের কাছে চৈত্র নবরাত্রি থেকেই শুরু হয় নতুন বছর। আদ্যাশক্তি মহামায়ার নয় রূপের আরাধনা করা হয় এই সময়। চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথি থেকে শুরু হয়ে নয় রাত ধরে চলে আরাধনা। এই নবরাত্রির সপ্তমী থেকে নবমী, এই তিন দিন ধরে চলে বাসন্তী পুজো। শরৎকালের দুর্গাপুজোর মতোই সব নিয়ম আচার মেনে বাসন্তী পুজো করা হয়।


কীভাবে শুরু হয়েছিল এই পুজো?

দেবী দুর্গার প্রথম পূজারী হিসাবে শ্রী শ্রী চন্ডীতে রাজা সুরথের নাম উল্লেখ রয়েছে।

যোদ্ধা হিসাবে রাজা সুরথ ছিলেন খুব দক্ষ। কোনো যুদ্ধে নাকি তিনি কখনও হেরে যাননি। একবার এক প্রতিবেশী রাজ্য তাকে আক্রমণ করলে তিনি পরাজিত হন, এই সুযোগে তার সভাসদরা লুঠপাঠ চালায়। নিজের কাছের লোকেদের এমন আচরনে তিনি অবাক হয়ে যান। এই সময় তিনি ঘুরতে ঘুরতে ঋষি মেধসের আশ্রমে পৌঁছান। ঋষি তাকে সেখানেই থাকতে বলেন। কিন্তু রাজা মনের শান্তি পান না। এর মধ্যে একদিন তার সঙ্গে সমাধি নামে একজনের দেখা হয়। তিনি জানতে পারেন সমাধিকে তার স্ত্রী ও ছেলে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে, তবুও তিনি বউ ছেলের ভালো-মন্দ এখনও ভেবে চলেছেন। তারা দুজনেই বিস্মিত হলেন যে, যাদের কারণে তারা আজ সব হারিয়েছে, এখনও তারা তাদের ভালো চেয়ে যাচ্ছেন। ঋষিকে এ কথা জানানো তে তিনি বলেন যে, এসবই মহামায়ার ইচ্ছা। এরপর ঋষি মহামায়ার কাহিনী বর্ণনা করেন। ঋষির পরামর্শ মতই রাজা কঠিন তপস্যা শুরু করেন। পরে মহামায়ার আশীর্বাদ পেতেই রাজা বসন্তকালের শুক্লপক্ষে দেবী দুর্গার পুজো শুরু করেন। সেই সময় থেকে শুরু হয়েছিল বাসন্তী পুজো।


বাসন্তী পুজোর ষষ্ঠী থেকে দশমী তিথি:

বাসন্তী পুজোর মহাষষ্ঠী পড়ছে ১৪ এপ্রিল দুপুর ৩.৪৬ মিনিট থেকে। সপ্তমী তিথি পড়ছে ১৫ এপ্রিল। তিথি শেষ হবে সেদিন দুপুর ৩.৫২ মিনিটে। বাসন্তী পুজোর অষ্টমী তিথি পড়ছে মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল। সেদিন বিকেল ৪.২৮ মিনিট পর্যন্ত থাকবে। ১৭ এপ্রিল রামনবমী। তিথি শেষ হবে বিকেল ৫.৩৮ মিনিটে। দশমী তিথি ১৮ এপ্রিল বিকেল ৫.৩৮ মিনিটে শেষ হবে।

রামনবমীর তিথি কবে?

রাম নবমীর উৎসবটি পালিত হয় ভগবান রামের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে। প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে পালন করা হয় রাম নবমীর পবিত্র উৎসব। ২০২৪ সালে, ১৭ এপ্রিল পালিত হবে রাম নবমী। পঞ্জিকা অনুসারে, চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথি শুরু হবে ১৬ এপ্রিল, মঙ্গলবার দুপুর ১:২৩ মিনিটে এবং শেষ হবে ১৭ এপ্রিল, বুধবার বিকেল ৩:১৫ মিনিটে। উদয় তিথি অনুযায়ী রাম নবমী উৎসব পালন করা হবে ১৭ এপ্রিল। পঞ্জিকা অনুসারে পুজোর শুভ সময় শুরু হবে ১৭ এপ্রিল, সকাল ১১:১০ মিনিটে এবং শেষ হবে দুপুর ১:৪৩ মিনিটে। রাম নবমীর গোধূলি মুহুর্ত শুরু হবে এদিন সন্ধ্যা ০৬:৪৭ মিনিটে এবং শেষ হবে সন্ধ্যা ০৭:০৯ মিনিটে। এই বছর, রাম নবমীর দিনে রবি যোগ তৈরি হচ্ছে। রবি যোগকে খুব শুভ বলে মনে করা হয়। এই যোগে সূর্যের প্রভাব পড়ে, তাই মান্যতা রয়েছে এই যোগে উপাসনা করলে যেকোনও সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।


দধিমঙ্গল

দইয়েই মঙ্গল! শুধু শেষপাতেই নয়, পয়লা বৈশাখে শুরু থেকেই পাতে পড়ুক দই। দই দিয়ে ১৫ টি জমজমাটি রান্নার রেসিপি।

ঘরে পাতা দই


কী কী লাগবে

দুধ: ১ লিটার, টক দই

(জল ঝরানো): ১/৪ কাপ।




কীভাবে বানাবেন

দুধ ফুটিয়ে উষ্ণ ঠাণ্ডা করুন। এবার এতে টক দই দিয়ে চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। ঢাকা দিয়ে ৬-৮ ঘন্টা অথবা সারা রাত রেখে দিন। দই জমে গেলে ফ্রিজে রেখে দিন ও প্রয়োজন মতো ব্যবহার করুন।

তরমুজের ঠাণ্ডাই


কী কী লাগবে

তরমুজ কুচি: ২ কাপ,

দই: ১/২ কাপ, চিনি:

স্বাদ অনুযায়ী, বরফ কুচি:

প্রয়োজন মতো, গোলাপ

জল: আন্দাজ মতো।


কীভাবে বানাবেন

সমস্ত উপকরণ একসঙ্গে মিক্সিতে ব্লেন্ড করে নিন। গোলাপ জল ও বরফ মিশিয়ে পরিবেশন করুন।

মাটঠা


কী কী লাগবে

দই: ২ কাপ, জল: ৭ কাপ, আদা কুচনো: ১ ইঞ্চি মাপের

আদা, ভাজা জিরে গুঁড়ো: ২ টেবিল চামচ, কুচনো কাঁচা লঙ্কা: ১ টেবিল চামচ, চিনি: ১/৪ কাপ, সিলান্ট্রো

সল্ট: স্বাদ অনুযায়ী (এটা এক ধরনের ফ্লেভারড সল্ট। অনলাইন কিনতে পারেন। কিন্তু সব চাইতে সুবিধাজনক নিজে বানিয়ে নেওয়া। একগুচ্ছ টাটকা সিলান্ট্রোর সঙ্গে ১/৪ কাপ বিট নুন আর ১/৪ কাপ সৈন্ধব লবণ মিক্সিতে ভালো করে মিশিয়ে নিলেই তৈরি)




কীভাবে বানাবেন

সমস্ত উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে কিছুক্ষণ ফ্রিজে রাখুন। পরিবেশনের ঠিক আগে ছেঁকে নিয়ে বরফের কিউব ও সিলান্ট্রো সল্ট ছড়িয়ে দিন।

দই স্মুদি


কী কী লাগবে

টক দই: ২ কাপ, পাতি লেবুর রস: ২ টেবিল চামচ, শশা (কুচনো): ১টি বড়, বরফের কিউব: ২ কাপ, নুন: ২ টেবিল চামচ।


কীভাবে বানাবেন

দই ফেটিয়ে নিন। এতে বাকি সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে বরফের কিউব ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

গন্ধরাজ ঘোল


কী কী লাগবে

গন্ধরাজ লেবুর রস: ১টি, গন্ধরাজ লেবুর খোসা (গ্রেড করা): ১ চা চামচ, গন্ধরাজ লেবুর পাতা: ৩-৪টি, টক দই: ১০০ গ্রাম, চিনি (সিরাপ করা): ১৫০-২০০ গ্রাম, বিট নুন: সামান্য।


কীভাবে বানাবেন

দই ফেটিয়ে নিন। লেবুপাতা হাতে ডলে দইয়ে মিশিয়ে দিন। এবার এতে গন্ধরাজ লেবুর রস, গ্রেট করা লেবুর খোসা, চিনির সিরাপ ভালো করে মিশিয়ে নিন। ঠাণ্ডা জল ও বরফ মিশিয়ে সার্ভ করুন।

দই-ভুট্টার স্যালাড


কী কী লাগবে

স্যালাডের জন্য:

চেরি টোম্যাটো (অর্ধেক করে কাটা): ৮টি, ভুট্টার দানা (সুইট কর্ন): ১ কাপ, পেঁয়াজ (কুচনো): বড় পেঁয়াজের অর্ধেকটা, বিনস (সেদ্ধ করে জল ঝরানো): ২ কাপ, তেল: ১ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়ো: ১/৪ চা চামচ, রসুনকুচি: ১/২ চা চামচ, লেটুস (কুচনো): ১ কাপ, পালং শাক (ছোটো): ২ কাপ, অ্যাভোকাডো (শুকনো, ডাইস করে কাটা): ১-২ টি [অ্যাভোকাডো না পেলে শশা বা আনারস ব্যবহার করতে পারেন], নুন ১/৪ চা চামচ

ড্রেসিং-এর জন্য:

দই: ১ কাপ, রসুন গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ (না পেলে রসুন বাটা ব্যবহার করতে পারেন। তবে গুঁড়োই ভালো), লেবুর রস: ৩ টেবিল চামচ, টাটকা তুলসি পাতা: ১/৪ কাপ, নুন: ১/২ চা চামচ


কীভাবে বানাবেন

ওভেন ৪০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে প্রিহিট করে রাখুন। টোম্যাটো, পেঁয়াজ, ভুট্টার দানায় তেল, নুন, রসুন, গোলমরিচ গুঁড়ো মাখিয়ে নিন। মিশ্রণটি সমান ভাবে বেকিং ডিশে ছড়িয়ে ২০ মিনিট বেক করুন। ড্রেসিং বানানোর সব উপকরণ একসঙ্গে মিক্সতে ব্লেন্ড করে নিন। বড় বাটিতে কুচনো লেটুস, পালং শাক ও অ্যাভোকাডো একসঙ্গে মিশিয়ে, এতে বেক করা সবজি আর ড্রেসিং

সিরাপ ভালো করে মিশিয়ে নিন। বড় বাটিতে কুচনো লেটুস, পালং শাক ও অ্যাভোকাডো একসঙ্গে মিশিয়ে, এতে বেক করা সবজি আর ড্রেসিং নিন। বড় বাটিতে কুচনো লেটুস, পালং শাক ও অ্যাভোকাডো একসঙ্গে মিশিয়ে, এতে বেক করা সবজি আর ড্রেসিং ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

চিকেন দই কাবাব


কী কী লাগবে

বোনলেস চিকেন: ১০ টুকরো, দই: ২০০ গ্রাম, কাঁচা লঙ্কা: ২ টি, রসুন: ৬-৭ কোয়া, আদা বাটা: ১ টেবিল চামচ, গরম মশলা গুঁড়ো: ১ চা চামচ, লেবুর রস: ১টি, সা মরিচ: ১ চা চামচ, ক্রিম: ১/২ কাপ, নুন: স্বাদ অনুযায়ী।

দই-ক্রিমের ডিপ-এর জন্য

দই: ২ টেবিল চামচ, নুন: প্রয়োজন মতো, ছোট এলাচ

গুঁড়ো: ১ চা চামচ, সা মরিচ: ১ চা চামচ।


কীভাবে বানাবেন

চিকেনের টুকরোগুলোয় নুন ও লেবুর রস মাখিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। ৫-৬ চামচ দইয়ে সব মশলা দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এতে চিকেনের টুকরোগুলো দিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখুন। টুকরোগুলো বেকিং পাত্রে রেখে ২০-২৫ মিনিট ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বেক করুন। মাঝে মাঝে উল্টে দেবেন। এবার বাকি দই, ক্রিম, সা মরিচ, এলাচ গুঁড়ো, নুন ও মিষ্টি দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে দই ক্রিমের ডিপ তৈরি করে নিন। পরিবেশনের সময় কাবাবের ওপর ঢেলে অথবা পাশে সাজিয়ে দিন।

আনারদানা রায়তা


কী কী লাগবে

বেদানার দানা: ১/২ টি, বেদানার রস: ১/২

কাপ, দই: ২ কাপ, লাল লঙ্কাগুঁড়ো: ১ চিমটি,

নুন: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

দই ফেটিয়ে নিন। এতে নুন, লঙ্কার গুঁড়ো, বেদানার দানা ও রস মিশিয়ে নিলেই তৈরি। গরমে যে-কোনও খাবারের সঙ্গে বেস্ট সাইড ডিশ।

রাশিয়ান স্যান্ডউইচ


কী কী লাগবে

ব্রাউন ব্রেড: ৪ পিস, টক দই: ১/২ কাপ, গাজর: ১/২ কাপ, শশা: ১/৪ কাপ, শ্রেডেড চিকেন: ১/৪ কাপ, সর্ষে পাউডার: ১/২ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়ো ১/৪ চা চামচ, নুন ও চিনি: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

ব্রেড বাদে বাকি সব উপকরণ ও দই একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। ব্রেডের ধারগুলো কেটে রাখুন। দুটো পাউরুটির মাঝে দই-এর মিশ্রন দিয়ে কোনাকুনি করে কেটে নিলেই তৈরি রাশিয়ান স্যান্ডউইচ।

কার্ড ফিটার


কী কী লাগবে

টক দই (জল ঝরানো): ১ কাপ, বেল পেপার কুচি (লাল ও হলুদ): ১/২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি: ১টা, আদা বাটা: ১/২ চা চামচ, দারচিনি গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ, চালের গুঁড়ো: ৫ টেবিল চামচ, গোলমরিচ গুঁড়ো: স্বাদ অনুযায়ী, নুন ও চিনি: স্বাদ অনুযায়ী, সাদা তেল: প্রয়োজন অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

চালের গুঁড়ো বাদে বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে অল্প অল্প করে নিয়ে রোল করে নিন। চালের গুঁড়ো মিশিয়ে অল্প তেলে ভেজে নিন।

ব্রেড রোল


কী কী লাগবে

স্লাইস পাউরুটি: ৮ পিস, টক দই (জল ঝরানো): ১

কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি: ১/২ কাপ, গাজর কুচি: ১/২

কাপ, ধনেপাতা কুচি: ২-৩ টেবিল চামচ, কাচালঙ্কা কুচি: ২টি, পনির (গ্রেট করা): ৫০ গ্রাম, গোলমরিচ গুঁড়ো: ১/৪

চা চামচ, সাদা তেল (ডিপ ফ্রাই করার জন্য): প্রয়োজন

অনুযায়ী, চিনি ও নুন: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

পাউরুটি বাদে বাকি সব উপকরণ ও দই একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন। পাউরুটির ধারগুলি কেটে হালকা করে বেলে রাখুন। এতে দই-এর মিশ্রন দিয়ে রোল করে ডিপ ফ্রাই করে নিন।

মছলি মালাই কাবাব


কী কী লাগবে

মাছ (ভেটকি ফিলে): ২০০ গ্রাম, টক দই: ১০০ গ্রাম, ক্রিম: ৫০ গ্রাম, মালাই: ৫০ গ্রাম, কাঁচালঙ্কা (কিমা করা): ৫ টি, গরম মশলা গুঁড়ো: ১ চা চামচ, তেল: ২ টেবিল চামচ, নুন: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

মাছ সমস্ত উপকরণ দিয়ে মেখে ১ ঘন্টা ম্যারিনেট করে ফ্রিজে রেখে দিন। ম্যারিনেট করা মাছটাকে ১০ মিনিট তন্দুর অথবা নন স্টিক প্যানে সেঁকে পুদিনার চাটনি দিয়ে পরিবেশন করুন।

নমকিন টার্ট


কী কী লাগবে

টার্টের জন্য:

ময়দা: ২০০ গ্রাম, চিনি: ৮০ গ্রাম, মাখন: ৮০ গ্রাম, ডিম: ১টা, বেকিং পাউডার: ১/২ চা চামচ, নুন: ১ চিমটি।


ফিলিং-এর জন্য:

টক দই (জল ঝরানো): ১ কাপ, শ্রেডেড চিকেন (নুন ও গোলমরিচ দিয়ে সেদ্ধ করা), গোলমরিচ গুঁড়ো: স্বাদ অনুযায়ী, নুন ও চিনি: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

প্রথমে টার্টের উপকরণ এক সঙ্গে মেখে একটি তাল বানিয়ে ১/২ ঘন্টার জন্য ফ্রিজে রাখতে হবে। ফ্রিজ থেকে বের করে ১/৪ ইঞ্চি পাতলা করে বেলে কুকি কাটার দিয়ে কেটে টার্ট মোল্ডে দিয়ে ১৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ১০-১২ মিনিট বেক করতে হবে। হয়ে গেলে কিছুক্ষণ বাইরে রেখে দিন। এরপর ফিলিং- এর সব উপকরণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে টার্টের মধ্যে দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

ক্রিসপি ইয়োগার্ট চিকেন


কী কী লাগবে

চিকেন ড্রামস্টিক: ৪ টি, টক দই (জল ঝরানো): ২ কাপ, রসুন কুচি: ১ টেবিল চামচ, পার্সলে কুচি: ১ আঁটি, লেবুর রস: ২ টেবিল চামচ, কর্নফ্লাওয়ার: প্রয়োজন অনুযায়ী, কর্নফ্লেক্স (ক্রাশ করা); প্রয়োজন অনুযায়ী, সাদা তেল (ডিপ ফ্রাই করার জন্য): প্রয়োজন অনুযায়ী, গোলমরিচ গুঁড়ো: স্বাদ অনুযায়ী, নুন: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

চিকেন একটু চিরে লেবুর রস, নুন, গোলমরিচ গুঁড়ো মাখিয়ে ১-২ ঘন্টা রেখে দিন। টক দই, রসুন কুচি, পার্সলে কুচি, নুন ও গোলমরিচ গুঁড়ো বিট করে চিকেনে মাখিয়ে আরও ২ ঘন্টা রাখুন। কর্নফ্লাওয়ার ও কর্নফ্লেক্স মাখিয়ে ডিপ ফ্রাই করুন।

দই পটল পোলাও


কী কী লাগবে

ভাত: ৩ কাপ, পটল (খোসা ছাড়িয়ে বড় বড় করে কাটা): ৮-১০টি, তেল: ৩ টেবিল চামচ, গোটা সর্ষে: ১ চা চামচ, কাঁচালঙ্কা (চেরা): ২-৩টি, হিং: ১ চিমটি, আদা কুচি: ১ ইঞ্চি, আলু (মাঝারি আকারের, খোসা ছাড়ানো বড় বড় করে কাটা): ২টি, হলুদ গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ, কাসুন্দি: ৪-৫ টেবিল চামচ, দই: ১/২ কাপ, ধনে পাতা কুচি: ১/৪ কাপ, নুন: স্বাদ অনুযায়ী।


কীভাবে বানাবেন

তেল গরম করে সর্ষে ও কাঁচালঙ্কা ফোড়ন দিয়ে হিং, আদা, আলু ও পটল দিতে ভালো করে নেড়েচেড়ে নিন। সবজি প্রায় সেদ্ধ হয়ে এলে নুন ও হলুদ গুঁড়ো দিন। এবার কাসুন্দি ও দই দিয়ে ২-৩ মিনিট পর ভাত ছড়িয়ে দিন। মাঝে মাঝে টস করে নিন। ধনেপাতা কুচি মিশিয়ে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন।



Comments


bottom of page