top of page

শীত পেরোতেই সিকিম

পড়তি গরমের ছুটিতে প্ল্যান করে ফেলুন পাহাড়-পাড়ির। তুষার ঘেরা পাহাড় আর শাল, শিমূল, টোনি, ফার, ওক, বার্চ, ম্যাপেলের গভীর ছায়া। ফুল, পাখি আর প্রজাপতির সাম্রাজ্য সিকিম।


পূর্ব হিমালয়ের বিউটি স্পট সিকিম। স্থানীয়দের কাছে ধানের উপত্যকা সিকিম। সিকিমে বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা অবস্থিত। পাহাড়ি সিকিম পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর ও দক্ষিণ এই চার জেলায় গড়া পর্যটন নির্ভর রাজ্য। সিকিম স্বাধীন বুদ্ধিস্ট রাজ্য যার ইতিহাস, সংস্কৃতি ও আধ্যাত্মিক দিকে তিব্বতীয় প্রতিপত্তির স্পষ্ট ছাপ দেখা যায়। আয়তনে ভারতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য সিকিমে ১৯৪টি মনাস্ট্রি, অজস্র লুংদার ও মনি লাখাং রয়েছে। এই রাজ্যের জনবসতির মধ্যে অধিকাংশ নেপালি, লেপচা, ভূটিয়াদের বাস। ৭০০০ মাইল দীর্ঘ সিল্ক রুটটিও দেখার মতো। পশ্চিমবঙ্গ শেষ হতে রংপোতে সিকিম রাজ্যের শুরু। শিলিগুড়ি বা দার্জিলিং থেকে জিপ বা গাড়িতে সিকিম যেতে পারেন। রংপো থেকেই রসদ সংগ্রহ করে নিতে পারেন।


পূর্ব সিকিম

গ্যাংটক

রানিপুল নদীমুখী শৈলশিরায় ছোট্ট সাজানো গোছানো পটে আঁকা ছবির মত সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক। ঘন্টা তিনেকের মধ্যে পুরো শহরটাই ঘুরে ফেলা যায়। এই শহরের প্রধান আকর্ষণ প্রাকৃতিক শোভা। শহর থেকে সামান্য পশ্চিমে কাঞ্চনজঙ্ঘা দৃশ্যমান। এছাড়াও পান্ডিম, নরসিং, সিনোল চু-ও দেখা যায়। এছাড়াও এনেচ মনাস্ট্রি, মৃগ উদ্যান,

মহারাজার প্রাসাদ, হাতের কাজের পণ্যের সম্ভার দেখতে ও কিনতে গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউট অব কটেজ ইনডাস্ট্রিজের সেলস এম্পোরিয়াম, ক্র্যাফট মিউজিয়াম, পেনলং-এর তাশি ভিউ পয়েন্ট, নামগিয়াল ইনস্টিটিউট অব টিবেটলজি, চোগিয়াল পালডেন থোন্ডুপ নামগিয়াল মেমোরিয়াল পার্কটিও দেখে নিতে পারেন। আবার দো দ্রুল চোর্তেন, অর্কিডোরিয়াম, ৬১০০ ফুট উঁচুতে গনেশ টক, হিমালয়ান জ্যুলজিক্যাল পার্ক, হনুমান টক, হোয়াইট হল, সামরসা গার্ডেন, পাইকং।

গ্যাংটকের আর এক আকর্ষণ ১৯৯২-এ তৈরি হওয়া ভারতের একমাত্র প্রজাপতি পার্ক। এছাড়া দেওরালি বাজার থেকে সেক্রেটারিয়েট পর্যন্ত ১ কিমি রোপওয়ে চড়ে নৈসর্গিক শোভা দেখার অভিজ্ঞতাও নেহাত মন্দ নয়।

রুমটেক গুম্ফা

গ্যাংটক থেকে ২৪ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে রানিপুল ভ্যালির ১৫৫০মি উপরে বিশ্বের অন্যতম সম্পদশালী রুমটেক ধর্মচক্র সেন্টার তথা মনাস্ট্রি। ১৯৬৮-তে তিব্বতের ছোফুক গুম্ফার রেপ্লিকা রূপে এই মনাস্ট্রি গড়তে শুরু করেন কর্মা-পা।

ধাপে ধাপে পাহাড়ের ঢালে গম্ফার পিছে গুম্ফা এভাবেই এই মনাস্ট্রি তৈরি। ধর্মচক্র হয়েছে, দুটি স্বর্ণহরিণ, সোনার বুদ্ধ ও বহুমূল্য মণিমুক্তা খচিত সোনার স্তূপও হয়েছে। লামাদের মুখোস নাচ এখানকার আরেকটি বড় আকর্ষণ। এছাড়া জওহরলাল নেহেরু বটানিক্যাল গার্ডেন, রে খোলা বা মার্তমখোলা ওয়াটার গার্ডেন, বনজকরি ঝরনা, পাল জুরমাং কাগয়ু মনাস্ট্রি বা লিংদুম মনাস্ট্রিও দেখে নিতে পারেন।

ছাঙ্গু লেক

বরফ গলা এই লেক আজ গ্যাংটক ভ্রমণে অন্যতম স্পট। চীন সীমান্তের নাথু-লা হাইওয়ের বরফরাজ্যের নয়নলোভন প্রকৃতির মাঝে ১ কিমি লম্বা ও আধ কিমি চওড়া ৫০ ফুট গভীর পবিত্র এই লেক। অতীতে এই লেকের জলের রঙ দেখে

লামারা ভবিষ্যৎ বানী করতেন। তেমনই ভাগ্যবানদের রেনবো ট্রাউট মাছের সৌভাগ্যও হয়। মে-আগষ্ট মাসে রডোডেনড্রন, প্রিমুলা, পপি ফুলের বাহারে ভরে ওঠে এই লেক। ছাঙ্গুলেক থেকে নাথু-লা গিরিবর্ত্ম, বাবা হরভজন সিং মন্দির, এলিফ্যান্ট লেক, অরিতার লেক, ছুজাচেন, ফামবং লো ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারি, ছালামথাং বেরিয়ে আসতে পারেন।

সিকিমের সিল্ক রুট

সিল্করুট বা প্রাচীন রেশম পথের সবচেয়ে ছোট অংশটি তিব্বত থেকে পূর্ব সিকিম হয়ে পশ্চিমবঙ্গ পর্যন্ত বিস্তৃত। পূর্ব

সিকিমের মহকুমা শহর রংলির এস ডি পি অ-র অফিস থেকে ভোটার আই কার্ডের জেরক্স ও এক কপি পাসপোর্ট ফটো দিয়ে সিল্ক রুট যাবার অনুমতি নিতে হয়। সিল্করুট ভ্রমণে অন্তত একটা দিন রাত্রিবাসের প্রয়োজন হয়। তবে উচ্চতা জনিত সমস্যা এড়ানোর জন্য লিংতামই থাকার জন্য আদর্শ। পাহাড়ে ঘেরা সবুজে মোড়া চির বসন্তের দেশ লিংতাম। এখান থেকে রংলি, অরিতার লেক, সিলারি গাঁও, রেশিখোলা, পেডং, সিল্ক রুট, ছাঙ্গু, বাবা মন্দির দেখে নিতে পারেন।

কীভাবে যাবেন

জেট এয়ার ওয়েসে কলকাতা থেকে ১ ঘন্টায় বাগডোগরায় পৌঁছে সেখান থেকে সিকিম ট্যুরিজমের বাস বা প্রাইভেট গাড়িতেও গ্যাংটক যেতে পারেন। এছাড়া ট্রেনে শিলিগুড়ি নেমে সেখান থেকে গাড়িতে যেতে পারেন। গ্যাংটকের বাস কলকাতার ধর্মতলা থেকেও ছাড়ে। এছাড়া বাগডোগরা থেকে হেলিকপ্টার সার্ভিসের ৫ আসনের হেলিকপ্টারে ৩৫ মিনিটে গ্যাংটকে পৌঁছানো যায়। আবার গ্যাংটক থেকে হেলিকপ্টারে আকাশে উড়ে দেখে নেওয়া যায় পাহাড় রাজ্য সিকিম। ২০ থেকে ৯০ মিনিটের এই আকাশ-বিহার খুবই চমকপ্রদ। হেলিকপ্টারে সিকিম দর্শনের জন্য যোগাযোগ করুন সিকিম ট্যুরিজমের অফিসে।

কোথায় থাকবেন

গ্যাংটক শহরে সরকারি সার্কিট হাউস ও সিকিমে গভর্নমেন্ট গেস্ট হাউস। এছাড়া অনেক বেসরকারি হোটেল পেয়ে যাবেন। হোটেল পান্ডা ইন্টারন্যাশনাল, ফোন- ৯৪৭৬৩০১৭১৯। হোটেল গ্র্যান্ড, ফোন- (০৩৫৯২) ২০২৭৬০। এছাড়াও নানান বানিজ্যিক সংস্থার হলিডে হোম আছে। এদের মেন অফিস থেকে বুকিং নিতে হবে। যেমন- ইউকো ব্যাঙ্ক স্টাফ ক্লাব হলিডে হোম, ফোন- ৯২৩১৬৭৩৯০৪। কানাড়া ব্যাঙ্ক স্টাফ রি ক্লাব হলিডে হোম, ফোন- ২২৪৮৫৭৮৩। কামারহাটি মিউনিসিপ্যাল এমপ্লয়িস ওয়েলফেয়ার সোসাইটি, ফোন- ২৫৬৪৯৫৮০/ ৮৬৪৬।

উত্তর সিকিম

সিকিম পর্যটনের মুখ্য স্থান আজ উত্তর সিকিমে। ফুলে ভরা উপত্যকা, জলপ্রপাত, উষ্ণ প্রস্রবণ, হিমবাহ, তুষারমৌলি হিমালয়- সব মিলে যেন স্বর্গ। ৮৫০ কিমি ব্যাপী গহীন অরণ্য কাঞ্চনজঙ্ঘা ন্যাশনাল পার্কে স্নো লেপার্ড, ক্লাউডেড লেপার্ড, হিমালয়ান ব্ল্যাক বিয়ার, বার্কিং ডিয়ার ছাড়াও আরও অনেক প্রাণীর বাস।

ফোদং-

গ্যাংটক থেকে ২ ঘন্টায় পাহাড়ি পথে ৪০ কিমি উত্তরে থামলং (৫৭০০ ফু)-এ মূল সড়ক ছেড়ে ১ কিমি পাহাড়ে ফোদং মনাস্ট্রি। এর থেকে আরও ২ কিমি দূরে মাবরাং মনাস্ট্রিও দেখে নিতে পারেন। ফোদং-এ সিকিম ট্যুরিজমের ট্যুরিস্ট পি

ডব্লু ডি-র বাংলো, ইয়াক এন্ড ইয়েতি, এভারগ্রিন হোটেল ইত্যাদি পেয়ে যাবেন।

মংগন

রংরং-এ এশিয়ার দ্বিতীয় উচ্চতম ঝুলন্ত সেতু পেরিয়ে ফোদং থেকে ২৭ কিমি উত্তরে সিকিমের জেলা সদর মংগন। কাঞ্চনজঙ্ঘার উজাড় করা সৌন্দর্যের লীলাভূমি মংগন। এখানকার ছোট্ট জনপদ সিংঘিক।

চুংথাং

গ্যাংটকের ৯৮ কিমি উত্তরে ৩৫০০ ফুট উঁচুতে মিলিটারি ছাউনি চুংথাং। সিকিমের ভাষায় চুংথাং-এর অর্থ দুই নদীর

বিয়ে। লাচেন চু ও লাচুং চু নামের দুই নদীর মিলনস্থল চুংথাং। এখানে বৌদ্ধ মনাস্ট্রির পাশাপাশি লাচেন, গুরুদোংমার লেক, চোপতা উপত্যকা ইত্যাদি দেখে নিতে পারেন।

লাচুং

চুংথাং থেকে ২১ কিমি দূরে ছোট্ট উপত্যকা লাচুং বা বিগ পাস। হিমালয়ের সুইজারল্যান্ড দি মোস্ট পিকচারস্কিউ ভিলেজ। লাচুং-এ ভূটিয়াদের বাস। বার্লির আটা বা ছাম্পা আর মাংসের তৈরি স্যাফালে প্রিয় খাদ্য। তেমনই নুন-মাখন

দিয়ে চা, ইয়াকের দুধে তৈরি ছুরাপি এদের প্রিয় খাবার। রান্নায় ইয়াকের ঘি ব্যবহার করে। এপ্রিল-মে মাসে নানা রঙের রডোডেন্ড্রন ফোটে। এছাড়া এখান এওনেক মনাস্ট্রি আছে।

ইয়ুমথাং

স্বর্গের মত সুন্দর ইয়ুমথাং-এর চারপাশ ঘিরে সুউচ্চ তুষারশৃঙ্গ, সিমখামু ও সিংরা হিমবাহ, উচ্ছল জলপ্রপাত, উষ্ণ প্রস্রবণ। ১১৮০০ ফুট ওপরে অনিন্দ্যসুন্দর অ্যালপাইন ফুলের উপত্যকা। প্রিমুলা ফুলের কার্পেটে মোড়া সারা উপত্যকা।

তিস্তার পাড় ধরে জিপে চলে যাওয়া যায় অরন্যের অনেক দূর। ইয়ুমথাং থেকে ৩৩ কিমি দূরে ১৬৫০০ ফুট উচুতে সুগন্ধি উপত্যকা জোডাং। ছোট ছোট ধূপের গাছের ঝাড় দেখা যায় এখানে। ধূপের গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে থাকে পুরো উপত্যকা। এছাড়া ইউমেসেমডং–এ উষ্ণ প্রস্রবণ ও আছে।

কাটাও

ফুল ও বরফে ঘেরা কাটাও পর্যটকেদের কাছে বিশেষ আকর্ষণের স্থান। কাছেই মিলিটারি চেকপোস্ট। সেখানে জনসাধারণের প্রবেশাধিকার নেই।

দক্ষিণ সিকিম

সিংতাম

তিস্তা ও রঙ্গিত এই দুই নদীর মাঝে দক্ষিণ সিকিম। সেখানেই পাহাড়, নদী, অরণ্য ঘেরা সিংতাম। সিংতামে গিয়ে থাক পারে অথবা গ্যাংটক থেকেও জিপে সিংতাম ভ্রমন করা যেতে পারে।

রাবাংলা

রাবাংলা অর্থাৎ ছাগলের চারনক্ষেত্র। গ্যাংটক-গেজিং/ পেলিং বাস ও জিপ- দুই ই যায়। নামচি- রাবাংলা পথে নামচি

থেকে ১০ কিমি দূরে টেমির চা বাগান। তরঙ্গায়িত সবুজের অপরূপ রূপের টানে পর্যটকেরা ভিড় করেন। সবুজে ছাওয়া রাবাংলা ঋতুভেদে রঙ বদলায়। এখানে মৈনাম পিক, মৈনাম ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারি, ভালে দুঙ্গা দেখতে পারেন। এছাড়া এখানকার বুদ্ধ পার্কটি রাবাংলার নবতম আকর্ষণ।

নামচি

দক্ষিণ সিকিমের জেলা সদর নামচি। অ্যালে গ্রাউন্ড ঘিরে চারপাশ জুড়ে সবুজ পাহাড়। বাইচুং স্টেডিয়াম, সাই ক্যাম্প,

রক গার্ডেন, পার্ক, গুরু পদ্মসম্ভবা-র মূর্তি, মৃত আগ্নেয়গিরি টেনডং এছাড়া নেপালি ও ভূটিয়াদের প্রাচীন দুই মনাস্ট্রি, রালং গুম্ফা দেখে নিতে পারেন। এখানে কাগিয়াৎ নৃত্যোৎসবেরও আনন্দ নিতে পারেন।


পশ্চিম সিকিম

প্রকৃতি প্রেমিকদের আর এক স্বর্গ সিকিমের পশ্চিমে।

গেজিং

৫৬০০ ফুট উঁচুতে ছোট্ট জেলা শহর গেগিং।

এখান থেকে বাসে বা জিপে পেমিয়াং-শি গিয়ে সূর্যাস্ত দেখে পেলিং যাওয়া যেতে পারে।




পেমিয়াং শি

দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়শ্রেণী। উত্তরে শ্বেত শুভ্র হিমালয়ের নানা শৃঙ্গ। এছাড়া রয়েছে বুদ্ধিস্ট মনাস্ট্রি, রাবডান্টসে-র ধ্বংসাবশেষ, চুমবুং ঘুরে নিতে পারেন।

পেলিং

পর্যটন মানচিত্রে পেলিং আজ অনন্য। কাঞ্চনজঙ্ঘার মন মাতানো সৌন্দর্যে ভরা বিশেষত সূর্যদয় ও পূর্নিমা রাতে চাঁদের

আলোয় মোহিনী রূপ ধরে পেলিং। পেলিং-এ পুরানো হেলিপ্যাডটিই ম্যাল। এছাড়া অনেক হোটেল ও কটেজ আছে। এছাড়া সাঙ্গা চোলিং মনাস্ট্রি, ফুলের উপত্যকা বার্সে, রিমবি ফলস, খেচিপেরি, কাঞ্চনজঙ্ঘা ফলস, এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম গর্জ সিংসোর সেতু, সাঙ্গে ফলস দেখে নিতে পারেন।

ইয়াকসাম

পেলিং থেকে ৪২ কিমি উত্তরে নেপালি, ভূটিয়া ও লেপচাদের জনপদ ইয়াকসাম। গেজিং, টাসিডিং থেকে বাসে ইয়াকসাম যেতে পারেন। ট্রেকারদের স্বর্গ রাজ্য ইয়াকসাম। এখানে মনাস্ট্রি দেখার মত।

জোংরি

নয়নলোভন প্রকৃতির মাঝে ইয়াকসাম থেকে ৯০০০ ফুট উঁচু বাখিম, আরও ২ কিমি পেরিয়ে ১০০০০ ফুট উঁচু ছোকা পটে আঁকা ছবির মত সুন্দর জনপদ। হোটেল, গুম্ফা, প্রার্থনা পতাকা, চোর্তেন, ফল ও সবজির বাগান দিয়ে সাজানো। এখান থেকে কিছু দূরে পাঁচ হাজার কিমি উঁচুতে জোংরি। গিরি শিখরে চারিদিক ঘেরা অপরূপা জোংরি। এখানে গোচা-লা গিরিবর্ত্ম, বেস ক্যাম্প, থানসিং, সমিতি লেক, নরবুগাং চোর্তেন দেখে নিতে পারেন।

রিনচেনপং

লেপচা গ্রাম রিনচেনপং। এখানে রিশম ও রিনচেনপং মনাস্ট্রি, পয়জন লেক, হেরিটেজ হাউস, রবীন্দ্র স্মৃতিধন্য বন

দেখতে পারেন। আবার এখান থেকে ৩ কিমি দূরে কুম্ভকর্ণ, কোকতাং, কাব্রু, গোচা সহ কাঞ্চনজঙ্ঘার ১৮০ ডিগ্রি বিস্তৃতি ও শান্ত স্নিগ্ধ জনপদ কালুক। আবার চাইলে হি-বার্মিওক ও চলে যেতে পারেন।

কোথায় থাকবেন

কালুকে বাঙালি হোটেল কাঞ্চন ভ্যালি ট্যুরিস্ট হোটেল লজ। এছাড়া ঘোন্ডে ভিলেজ রিসর্ট, ফোন-৯৯৩৩০০১১৭২।



 
 
 

Comments


ssss.jpg
sssss.png

QUICK LINKS

ABOUT US

WHY US

INSIGHTS

OUR TEAM

ARCHIVES

BRANDS

CONTACT

© Copyright 2025 to Debi Pranam. All Rights Reserved. Developed by SIMPACT Digital

Follow us on

Rojkar Ananya New Logo.png
fb png.png

 Key stats for the last 30 days

bottom of page