সেকালে বাড়িতে ডিম কষা মানেই ছিল দেশী মুরগী অথবা হাঁসের ডিম দিয়ে গা মাখা তেলতেলে ঝোল।বাড়ির হেঁশেলে পোলট্রি মুরগী নৈব নৈব চ! হাঁসের ডিমে মুরগির ডিমের তুলনায় বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, এবং ভিটামিন এ থাকে। এছাড়াও, প্রোটিনও বেশি থাকে। তাই কোলেস্টেরল এর চোখ রাঙানি না থাকলে সপ্তাহে একদিন খেতেই পারেন।

হাঁসের ডিমের মশলা কারী
কী কী লাগবে
হাঁসের ডিম ৪ টে, পেঁয়াজ ২ টো, বড় সাইজের রসুনের কোয়া ৫-৬ টি, আদা ১ ইঞ্চি টুকরো বাটা, কাঁচালঙ্কা বাটা ৪ টে, নুন স্বাদমতো, শালিমার শেফ মশলা হলুদ গুঁড়ো ১ চা চামচ, শালিমার শেফ মশলা শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, শালিমার শেফ মশলা জিরে গুঁড়ো ১/৪ চা চামচ, শালিমার শেফ মশলা ধনে গুঁড়ো ১/৪ চা চামচ, শালিমার শেফ মশলা কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো ১ চা চামচ, শালিমার শেফ মশলা গরম মশলা গুঁড়ো ১/৩ চা চামচ, শালিমার সরষের তেল ৩/৪ কাপ, ফোড়নের জন্য (লবঙ্গ, ছোটএলাচ, দারচিনি ও তেজপাতা)

কীভাবে বানাবেন
সেদ্ধ ডিম নুন, হলুদ গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো মেখে ভেজে তুলে নিন। তেজপাতা, গোটা গরম মশলা দিয়ে নেড়েচেড়ে পেঁয়াজ কুচি লাল করে ভাজুন। বাকি সব মশলা অল্প জল দিয়ে কষে ভাজা ডিম মেশান। শেষে গরমমশলা গুঁড়ো ছড়িয়ে লুচি, পরোটা বা পোলাও এর সঙ্গে পরিবেশন করুন।
Comments