top of page
Search


ঘিয়ে ভাজা আটার লাচ্ছা পরোটা শীতের রাতে যেকোনো পদের সঙ্গেই মানিয়ে যায়। রেসিপি দিলেন সুতপা বৈদ্য।
মুচমুচে খাস্তা আর ঘিয়ের গন্ধে ভরপুর আটার লাচ্ছা পরোটা, খেতে যেমন মজাদার, তেমনি তৈরি করতেও খুব সহজ। সকালে টকদই, আচার অথবা রাতে ঝাল ঝাল কষা মাংসের সঙ্গে খেলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। যা যা লাগবে: আটা ২ কাপ, জোয়ান, নুন ও চিনি স্বাদমতো, জল প্রয়োজনমতো, Shalimar's Sunflower তেল বা ঘি পরিমাণ মতো (মাখার ও ভাজার জন্য)। কীভাবে বানাবেন: প্রথমে আটা, নুন, চিনি , জোয়ান ও তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার সামান্য জল দিয়ে নরম ডো বানান। ডোকে কিছুক্ষণ ঢেকে রাখুন। ছোট লেচি কেটে বেলে তাতে তেল ব্রা

রোজকার অনন্যা
Nov 141 min read


টাটকা পালং শাকের পুষ্টি সঙ্গে সুক্ষ্ম পরতে তৈরি এই পরোটা যেমন দেখতে সুন্দর, তেমনই খেতেও অসাধারণ। রেসিপি দিলেন কৌশিকী সরকার।
পালং শাকের লাচ্ছা পরোটা পুষ্টি ও স্বাদে ভরপুর। শাকের সবুজ রঙ ও নরম লাচ্ছা একসঙ্গে খেলে টিফিন বা সকালের জলখাবার সবেতেই দারুণ লাগে। শাকের আয়রন ও ভিটামিন শরীরকে রাখে শক্তিশালী এবং হজমে সাহায্য করে। কী কী লাগবে: আটা বা ময়দা ২ কাপ, পালং শাক কুচি ১ কাপ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা কুচি ১ চা চামচ, কাঁচা লঙ্কা কুচি ১টা, নুন স্বাদমতো, Shalimar's Soyabean তেল বা ঘি ১ টেবিল চামচ (মেশানোর জন্য) ও ভাজার জন্য, জল প্রয়োজনমতো। কীভাবে বানাবেন: প্রথমে আটা অথবা ময়দা, নুন ও সামান্য জল দিয

রোজকার অনন্যা
Nov 141 min read


মশলাদার আলুর পুরে ভরা এই পরোটা একেবারে দেশি ঘরোয়া স্বাদের, যা খেলেই মন ভরে যাবে। রেসিপি দিলেন উমা পন্ডিত।
সাধারণ আলুর পরোটার থেকে একেবারে আলাদা স্বাদের এই আলুর ঠেচা পরোটা তৈরি হয় বাদাম, কাঁচা লঙ্কা ও ধনেপাতার মশলায় মাখানো আলুর পুর দিয়ে। রসুন ছাড়াই আদা দিয়ে তৈরি এই রেসিপি স্বাদে অনন্য ও ঝাল–ঝাল মজাদার। কী কী লাগবে: আটা পরিমাণমতো, নুন, কালোজিরা সামান্য, জোয়ান সামান্য, ঘি ১ চা চামচ, জল প্রয়োজনমতো, আলু ২–৩টা (সেদ্ধ করা), কাঁচা লঙ্কা ২–৩টা, রোস্টেড বাদাম ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ১ চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, Shalimar's Soyabean তেল ভাজার জন্য। কীভাবে বানাবেন:

রোজকার অনন্যা
Nov 141 min read


মেথি শাকের অনন্য স্বাদ আর সুগন্ধে ভরা এই পরোটা শীতের সকালকে করে তোলে আরও মজাদার ও পুষ্টিকর। রেসিপি দিলেন মৌমিতা মিত্র।
শীতের সকালে গরম গরম মেথি শাকের পরোটা স্বাদে ভরপুর, আর পুষ্টিতেও সমৃদ্ধ। মেথি শাক রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে, হজমে সাহায্য করে এবং শরীরকে ভিতর থেকে গরম রাখে। কী কী লাগবে: আটা ২ কাপ, মেথি শাক কুচি ১ কাপ, আদা কুচি ১ চা চামচ, কাঁচালঙ্কা কুচি ১টা, Shalimar's Chef Spices জিরে গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, Shalimar's Chef Spices ধনে গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, নুন স্বাদমতো, Shalimar's Sunflower তেল পরিমানমতো প্রয়োজনমতো জল। কীভাবে বানাবেন: একটি বাটিতে আটা, মেথি শাক, আদা, লঙ্কা, মশলা, নুন ও সামান্য

রোজকার অনন্যা
Nov 141 min read


সুগন্ধি মশলার মোড়কে মাখানো নরম কিমা আর বাসমতি চালের অপূর্ব মেলবন্ধন। প্রতিটি দানায় লুকিয়ে থাকা মসলার জাদু ভরা রেসিপি দিলেন মনমিতা কুণ্ডু।
বিরিয়ানির নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঘি, চাল আর মশলার মায়াবী ঘ্রাণ। কিন্তু এই মাটন কিমা বিরিয়ানি একটু আলাদা এখানে বড় টুকরো নয়, বরং সুঘ্রাণে ভরা মাংসের কিমাই প্রধান নায়ক। নরম কিমা, মশলাদার গ্রেভি, আর স্তরে স্তরে বাসমতি চাল মিলে তৈরি হয় এক মন ভরানো স্বাদের জগৎ। কম সময়ে রাজকীয় স্বাদ এই হলো মাটন কিমা বিরিয়ানির আসল পরিচয়। কী কী লাগবে কিমার জন্য: মাটন কিমা – ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ কুচি – ২টি বড় আদা-রসুন বাটা – ২ চা চামচ টমেটো কুচি – ১টি দই – ১/২ কাপ Shalimar's ধনে গুঁড়

রোজকার অনন্যা
Nov 82 min read


আগুনে পুড়িয়ে নেওয়া মসলায় মাখানো মাংসের ধোঁয়া ওঠা গন্ধ আর মনকাড়া স্বাদ। রেসিপি দিলেন সরিতা নাথ।
চিকেন শিক কাবাব—নামেই বোঝা যায় মুগ্ধতার গল্প। রসালো মুরগির কিমা, সুঘ্রাণ মশলার মিশেল আর ধোঁয়াটে গ্রিলের স্বাদ মিলিয়ে তৈরি হয় এই জনপ্রিয় উত্তর ভারতীয় পদ। পার্টি হোক বা সন্ধ্যার আড্ডা, চিকেন শিক কাবাব সবসময়ই মন জয় করে তার নরম ও ঝাল-মশলাদার স্বাদে। কী কী লাগবে মুরগির কিমা – ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ কুচি – ১টি বড় আদা-রসুন বাটা – ২ চা চামচ কাঁচা লঙ্কা কুচি – ২টি Shalimar's Chef Spices ধনে গুঁড়ো – ১ চা চামচ Shalimar's Chef Spices জিরে গুঁড়ো – ১/২ চা চামচ Shalimar's Chef Spices

রোজকার অনন্যা
Nov 82 min read


গরম গরম চাপলি কাবাব, মুখে দিতেই শীতের রাত যেন আরও উষ্ণ হয়ে ওঠে। খোদ পেশোয়ারের হেঁশেল থেকে সে রেসিপি দিলেন রূপসা বসু কর।
চাপলি কাবাব উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের পেশোয়ার ও খাইবার অঞ্চলের এক বিখ্যাত পদ, যার নাম এসেছে "চাপল" শব্দ থেকে, অর্থাৎ চ্যাপ্টা বা চেপে দেওয়া। এই কাবাব তার খাস্তা বাইরের স্তর ও রসালো মশলাদার ভেতরের অংশের জন্য বিখ্যাত। মাটন বা গরুর কিমা দিয়ে তৈরি এই কাবাবের স্বাদে মিশে থাকে ধনে, ডালিম বীজ ও সবুজ লঙ্কার টকঝাল ঘ্রাণ। আজ তা বাঙালির রান্নাঘরেও দারুণ জনপ্রিয়। কী কী লাগবে মাটন কিমা – ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ কুচি – ১টি বড় টমেটো – ১টি (সূক্ষ্ম কুচি) আদা-রসুন বাটা – ২ চা চামচ কাঁচালঙ্কা কু

রোজকার অনন্যা
Nov 82 min read


প্রতিটি দানায় মিশে থাকা গঙ্গা-পদ্মার রূপালী শস্যের গৌরব আর নবাবি আভিজাত্যের ছোঁয়া। রেসিপি দিলেন অপর্ণা মুখার্জি।
বাঙালির পাতে ইলিশ মানেই এক উৎসব। আর যখন সেই ইলিশ মিশে যায় বিরিয়ানির সোনালি সুগন্ধি দানার সঙ্গে, তখন তা এক রাজকীয় পদে পরিণত হয়। মাটনের বা চিকেন বিরিয়ানির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা এই ইলিশ বিরিয়ানি, যেখানে মাছের কোমল স্বাদ, সর্ষে-ঘি-মশলার গন্ধ আর বাসমতি চালের মোলায়েম স্পর্শ একত্রে তৈরি করে এক অনন্য খাদ্যরসিক অভিজ্ঞতা। কী কী লাগবে ইলিশ মেরিনেডের জন্য: ইলিশ মাছ – ৬ টুকরো আদা বাটা – ১ চা চামচ রসুন বাটা – ১ চা চামচ দই – ১/২ কাপ সর্ষে বাটা – ২ টেবিল চামচ কাঁচা লঙ্কা বাটা – ১ চা চাম

রোজকার অনন্যা
Nov 82 min read


রসালো টমেটো স্লাইস আর মশলায় মাখানো নরম মাটনের মেলবন্ধনে তৈরি কিমা কাবাব স্বাদে-গুণে অনন্য। রেসিপি দিলেন সুতপা দে।
শীতের সন্ধ্যায় গরম গরম কাবাবের গন্ধ যেন মন ভালো করে দেয়। মাটনের কিমা দিয়ে তৈরি এই কাবাবের বিশেষত্ব হল টমেটো স্লাইসের ব্যবহার যা কেবল রঙে নয়, স্বাদেও এনে দেয় এক অনন্য মাত্রা। হালকা টক-ঝাল-মশলাদার এই কাবাব পার্টি স্ন্যাকস বা ঘরোয়া আড্ডার জন্য একদম উপযুক্ত। কী কী লাগবে মাটন কিমা – ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ কুচি – ১টি বড় আদা-রসুন বাটা – ২ চা চামচ কাঁচা লঙ্কা কুচি – ২টি Shalimar's Chef Spices ধনে গুঁড়ো – ১ চা চামচ Shalimar's Chef Spices জিরে গুঁড়ো – ১/২ চা চামচ Shalimar's Chef Sp

রোজকার অনন্যা
Nov 82 min read


ঘন, সুগন্ধি ও পুষ্টিকর এই স্যুপ মন ও শরীর দুটোকেই উষ্ণ করে তুলবে। রেসিপি দিলেন ঐন্দ্রিলা মজুমদার।
ডিনারে এমন একবাটি উষ্ণতা মাশরুম স্যুপ! ডিনারে গরম গরম একবাটি স্যুপের স্বাদ কে না ভালোবাসে! বিশেষ করে ঠান্ডা রাতে নরম আলো, হালকা সংগীত আর সামনে একবাটি মাশরুম স্যুপ যেন দিনের ক্লান্তি মুহূর্তেই মিলিয়ে যায়। মাশরুম শুধু সুস্বাদুই নয়, এতে আছে প্রচুর প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আর ভিটামিন ডি যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই হালকা ক্রিমি স্যুপটি বানানোও একদম সহজ, আর স্বাদে রেস্টুরেন্টের মতো! কী কী লাগবে মাশরুম – ১ কাপ (পাতলা করে কাটা) পেঁয়াজ – ১টি (পাতলা করে

রোজকার অনন্যা
Nov 21 min read


কুমড়োর স্যুপ মিষ্টি-স্বাদের, মোলায়েম ও পুষ্টিকর এক পদ যা শরীরকে রাখে হালকা ও সুস্থ। রেসিপি দিলেন মনমিতা কুণ্ডু।
যারা ডায়েট করছেন, তাদের জন্য এই কুমড়োর স্যুপ একদম পারফেক্ট এতে না আছে ভারী মসলা, না অতিরিক্ত ফ্যাট। কুমড়োতে আছে প্রচুর ফাইবার, ভিটামিন A ও C, যা হজমে সাহায্য করে এবং ত্বক ও চোখের যত্নেও উপকারী। একঘেয়ে চিকেন স্যুপের পরিবর্তে এই হালকা মিষ্টি স্বাদের কুমড়োর স্যুপ খেলে মনও ভালো হবে, শরীরও হালকা লাগবে। কী কী লাগবে কুমড়ো – ১ কাপ (চৌকো করে কাটা) আমন্ড (ভেজানো) – ৩টি দুধ – আধা কাপ রসুন কুচি – ১ চা চামচ গার্লিক পাউডার – ১/৪ চা চামচ অনিয়ন পাউডার – ১/৪ চা চামচ মাখন অথবা Shalimar'

রোজকার অনন্যা
Nov 21 min read


ডালের স্টু একটি হালকা, স্বাস্থ্যকর ও প্রোটিনসমৃদ্ধ পদ, যেখানে ডাল, সবজি ও অল্প মশলার সংমিশ্রণে তৈরি এক অনবদ্য পদ। রেসিপি দিলেন রিঙ্কু মিত্র।
শীতের দিনে শরীর-মন গরম রাখার সহজ স্বাদ মেথি শাক ও ডালের স্টু। মেথি শাকের হালকা তিতকুটে স্বাদ আর মুসুর ডালের মোলায়েম ঘনভাব মিলিয়ে এই পদ আজও আমার প্রিয়। সন্ধ্যেবেলায় গরম গরম স্যুপ হিসেবেও খাওয়া যায়, কিংবা ভাতের সঙ্গে একেবারে আদর্শ ঘরোয়া খাবার। চলুন, দেখে নেওয়া যাক মেথি শাক-ডালের স্টু রেসিপিটি। কী কী লাগবে মুসুর ডাল – ১/২ কাপ (মুগ ডাল দিলেও হবে) মেথি শাক – ১ কাপ (ভালো করে ধোয়া) পেঁপে – ১/২ কাপ (চৌকো কাটা) গাজর – ১টি (চৌকো কাটা) কড়াই শুটি – একমুঠো বিনস – ৪-৫টি (কুচি কাট

রোজকার অনন্যা
Nov 21 min read


মুরগি, সবজি ও মশলার মেলবন্ধনে তৈরি এক অনন্য স্বাদ যা পেট ও মন দুটোই ভরিয়ে তোলে। রেসিপি দিলেন দেয়াসিনি রায়।
শরীর গরম রাখার আদর্শ খাবার চিকেন স্টু। ঠান্ডা সকালে বা বৃষ্টিভেজা দিনে একবাটি গরম চিকেন স্টু যেন মন ভরিয়ে দেয়। হালকা মশলা, পুষ্টিকর সবজি আর সেদ্ধ মুরগির মোলায়েম স্বাদ সব মিলিয়ে এই পদ একদিকে যেমন হেলদি, তেমনই আরামদায়ক। ব্রিটিশ শাসনকালে “স্টু” বাংলার রান্নাঘরে প্রবেশ করেছিল, পরে তা দারুণভাবে মিশে যায় আমাদের ঘরোয়া রন্ধনে। আজও অনেক বাড়িতে অসুস্থতার পর শরীর চাঙ্গা করতে বা শীতের সকালে পাউরুটির সঙ্গে চিকেন স্টু খাওয়ার চল আছে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সহজ ঘরোয়া চিকেন স্টু রেসিপ

রোজকার অনন্যা
Nov 21 min read


ঠান্ডা-জ্বরের সময় অরূচিতে অথবা শীতের রাতে এটি শরীর গরম রাখার আদর্শ খাবার। রেসিপি দিলেন অঞ্জুশ্রী মান্ডি মুর্মু।
ঠান্ডা দিনে উষ্ণতার একবাটি জাদু, চিকেন এগ ড্রপ স্যুপ। শীতের সকাল বা বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায় একবাটি গরম চিকেন এগ ড্রপ স্যুপ যেন শরীর-মনের আরাম। হালকা, প্রোটিনে ভরপুর আর একদম রেস্টুরেন্টের মতো স্বাদ এই স্যুপ শুধু সুস্বাদু নয়, স্বাস্থ্যকরও। চাইনিজ রেস্তোরাঁয় এই স্যুপ জনপ্রিয়তার শীর্ষে, কিন্তু ঘরেই খুব সহজে বানানো যায়। নাম শুনে কঠিন মনে হলেও রেসিপি একদম সোজা গরম চিকেন স্টকে আস্তে আস্তে ডিম ঢেলে তৈরি হয় নরম সিল্কি স্ট্র্যান্ডস, যা একেবারে মুখে গলে যায়! চলুন, দেখে নেওয়া যাক সহজ

রোজকার অনন্যা
Nov 21 min read


রোগীর সেবায় বা শীতের দিনে গরম গরম এই স্যুপ শরীরকে দেয় আরাম ও শক্তি। রেসিপি দিলেন সুচরিতা মুখার্জি।
বৃষ্টিভেজা সন্ধের উষ্ণতা একবাটি স্যুপে! স্যুপ মানেই রুগীর খাবার এই ধারণা এখন একেবারেই পুরনো। আজকাল একবাটি গরম স্যুপই হতে পারে মন ভালো করার সেরা উপায়। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে বা ঠান্ডা সন্ধ্যায় যখন বাইরে হিম হাওয়া বইছে, তখন এক চুমুক গরম চিকেন স্যুপ যেন শরীর-মনের আরাম। হেলদি, লাইট এবং সুস্বাদু এই তিন গুণে স্যুপ এখন সবার প্রিয়। আজ রইল তেল ও বাটার ছাড়া চিকেন ক্লিয়ার স্যুপ রেসিপি, যা সহজে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন একদম রেস্টুরেন্ট স্টাইল! কী কী লাগবে মুরগির টুকরো (হাড়সহ)

রোজকার অনন্যা
Nov 21 min read


ঘন দুধ, সুজি এবং কেশরের রঙ ও সুগন্ধ মিশিয়ে তৈরি, উৎসবের মিষ্টি আনন্দের এক অনন্য রূপ। রেসিপি দিলেন মনমিতা কুণ্ডু।
গন্ধ, রং আর স্বাদের মেলবন্ধনে কেশরিয়া হালুয়া একেবারে রাজকীয় মিষ্টান্ন। ‘কেশর’ বা জাফরান শুধু রঙের সৌন্দর্যই বাড়ায় না, বরং হালুয়াকে দেয় এক অনন্য সুগন্ধ ও সমৃদ্ধ স্বাদ। উৎসব, অতিথি আপ্যায়ন বা বিশেষ দিন যে কোনো উপলক্ষেই এই হালুয়া মিষ্টি খাওয়ার আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে। কী কী লাগবে সুজি – ১ কাপ ঘি/ Shalimar's Soyabean তেল– ১/২ কাপ চিনি – ১/৩ কাপ (স্বাদ অনুযায়ী কমবেশি) জল – ২ কাপ দুধ – ১ কাপ কেশর (জাফরান) – এক চিমটি এলাচ গুঁড়ো – ½ চা চামচ কাজুবাদাম কুচি – ১ টেবিল চামচ

রোজকার অনন্যা
Oct 291 min read


হালকা মসলা আর ঘরে তৈরি ঘি এর সমন্বয়ে, সুস্বাদু খাস্তা পরোটা, সঙ্গে থাকে কুমড়োর তরকারি। রেসিপি দিলেন রিঙ্কু মিত্র।
ছাতু, বাংলার এক অতি পরিচিত উপাদান। গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে যেমন ছাতুর শরবত জনপ্রিয়, তেমনি সকালের বা সন্ধ্যার খাবারে ছাতুর পরোটা এক অনন্য পুষ্টিকর পদ। এতে আছে প্রোটিন, আঁশ আর ভরপুর এনার্জি, তাই এটি যেমন রোজকার খাবারে উপযুক্ত, তেমনি উপবাসের পর শক্তি ফিরে পেতেও দারুণ উপযোগী। কী কী লাগবে গমের আটা – ২ কাপ ছাতু (ভাজা ছোলার গুঁড়ো) – ১ কাপ পেঁয়াজ কুচি – ১টি মাঝারি কাঁচালঙ্কা কুচি – ২টি ধনে পাতা কুচি – ১ টেবিল চামচ লবণ – স্বাদমতো চিনি – এক চিমটি Shalimar's Sunflower তেল বা ঘি – পরোট

রোজকার অনন্যা
Oct 291 min read


আলু, বাদাম ও কারিপাতায় সমৃদ্ধ, হালকা হজমযোগ্য ও সুস্বাদু সাবুর খিচুড়ি, ছট পুজোর দিনগুলোকে করে বিশেষ। রেসিপি দিলেন সুস্মিতা দে দাস।
উপবাসের দিন হোক বা হালকা সকালের খাবার, সাবুর খিচুড়ি একদিকে যেমন পুষ্টিকর, তেমনি সহজপাচ্যও। সাবুদানা বা সাবু দিয়ে তৈরি এই হালকা পদটি উত্তর ভারতীয় ঘরানার হলেও এখন সারা দেশেই জনপ্রিয়। বাঙালি ঘরেও এর বিশেষ স্থান আছে, বিশেষ করে একাদশী বা নিরামিষ উপবাসের দিনে। কী কী লাগবে সাবুদানা – ১ কাপ আলু – ১টি মাঝারি (কিউব করে কাটা) চিনাবাদাম – ২ টেবিল চামচ কাঁচালঙ্কা – ২টি (চিরে নেওয়া) কারি পাতা – কয়েকটি (ঐচ্ছিক) লবণ – স্বাদমতো চিনি – অল্প (ঐচ্ছিক) ঘি বা Shalimar's Sunflower তেল – ২ টেব

রোজকার অনন্যা
Oct 291 min read


পাতলা, মুচমুচে ময়দার লেয়ার ও গুড়ের মধুর স্বাদে ভরা, ছট ও উৎসবের আনন্দঘন এক ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। রেসিপি দিলেন অঞ্জুশ্রী মান্ডি মুর্মু।
শীতের সকালে হালকা কুয়াশা আর গরম গুড়ের ঘ্রাণ এই দুই মিললেই মনে পড়ে যায় মালপোয়ার কথা। বাংলা ঘরের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন এই গুড়ের মালপোয়া। পিঠেপুলি মৌসুমে বা কোনো উৎসব-অনুষ্ঠানে গুড়ের মালপোয়া না হলে যেন সম্পূর্ণতা আসে না। একদিকে গুড়ের মিষ্টি সুবাস, অন্যদিকে দুধ ও ময়দার কোমলতা একসঙ্গে মিলে এই পদকে করে তোলে অনন্য। কী কী লাগবে ময়দা – ১ কাপ সুজি – ১/২ কাপ দুধ – ১ কাপ (প্রয়োজনে সামান্য বেশি) গুড় (খেজুর গুড় হলে ভালো) – ১/২ কাপ (গলানো) নারকেল কুচি – ২ টেবিল চামচ এলা

রোজকার অনন্যা
Oct 291 min read


হালকা হিং এর স্বাদে সোনালি রঙের অড়হর ডাল, সহজ ও সুস্বাদু এক পদ। রেসিপি দিলেন সুতপা বৈদ্য।
অড়হর ডাল বা তুর ডাল ভারতের ঘরোয়া রান্নাঘরের এক চিরচেনা স্বাদ। উত্তর ভারত থেকে শুরু করে বাংলার সীমান্ত অঞ্চলেও এই ডাল জনপ্রিয়। এর পুষ্টিগুণ যেমন অসাধারণ, তেমনি এর সরল অথচ মন ভরানো স্বাদও অনন্য। বিশেষ করে যখন ডালটিতে দেওয়া হয় হিং ফোড়ন তখন তার গন্ধেই ক্ষুধা জেগে ওঠে। হিংয়ের তীব্র সুবাস ডালের স্বাদকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়, সঙ্গে থাকে ঘিয়ের কোমলতা ও লেবুর টক গন্ধ। এই ডাল ভাত, রুটি কিংবা খিচুড়ির সঙ্গে দারুণ লাগে। কী কী লাগবে অড়হর ডাল – ১ কাপ জল – প্রয়োজনমতো নুন – স্বা

রোজকার অনন্যা
Oct 262 min read
bottom of page




